শেষ মুহূর্তে পাঁচ জনের প্রা’ণ বাঁচিয়ে গেল মাত্র ২০ মাসের শি’শু

দুই বছর হতে এখনও প্রা’য় ৪ মা’স বাকি। দু’বছরও পূর্ণ হয়নি। মাত্রই ২০ মা’স। সেই একরত্তি শি’শুই প্রা’ণ বাঁ’চাল ৫ জ’নের। না, কোনও রূপক’থা নয়। দিল্লির ২০ মা’সের এক খুদে ক’ন্যা
নিজের মৃ’ত্যুর প’রে তার অ’ঙ্গদান করে স’র্বকনিষ্ঠ অ’ঙ্গদাতা হিসেবে প্রা’ণ বাঁচিয়ে গেল অ’ন্তত পাঁচ জ’নের।ঘ’টনা ভা’রতের দিল্লির রোহিনী অ’ঞ্চ’লের।
ভা’রতীয় গণমাধ্যমের খবর অ’নুযায়ী জা’না যায়, দিল্লির রোহিনীর বা’সিন্দা আশিস কু’মা’র ও তাঁর স্ত্রী’ ববি’তার স’ন্তা’ন ধনিষ্ঠার দু’টি চোখের কর্নিয়া ছাড়া়ও লিভা’র, কিডনি, হার্ট আজ প্র’তিস্থাপিত হয়েছে পাঁচ জ’নের শ’রীরে। গত ৮ জানুয়ারি খেলতে খেলতে বাড়ির ব্যালকনি থেকে পড়ে গিয়ে চেতনা হারা’য় ধনিষ্ঠা।
দিল্লির শ্রীগঙ্গারাম হাসপাতা’লে ১১ জানুয়ারি তার মস্তিষ্কের মৃ’ত্যু হয়। কিন্তু দে’হের অন্য স’ব প্রত্যঙ্গই কাজ করছিল ব’লে জানিয়েছেন চি’কিৎসকেরা। মে’য়ে হা’রানোর শোক সামলে তাকে অনেকের মধ্যে ‘বাঁচিয়ে’ রাখতেই তার অ’ঙ্গদানের সি’দ্ধান্ত নেন আশিস ও ববি’তা।
তার প’রেই শুরু হয় এক অভূতপূর্ব উদ্যোগ। দেশের কনিষ্ঠতম অ’ঙ্গদাতার দে’হ থেকে অ’তি যত্নে তুলে আনা হয় প্রত্যঙ্গগু’লি। মা-বা’বার এমন মনের জো’রকে কুর্নিশ জা’নাচ্ছেন চি’কিৎসকেরা। তাঁদের বক্তব্য, ওঁরা যে ভাবে অন্যদের প্রা’ণ বাঁ’চানোর জ’ন্য স’ন্তা’নের অ’ঙ্গদান করেছেন, তা নজির হয়ে রইল।
ডঃ ডি. এস রাণা জা’নান, ‘ধনিষ্ঠার প’রিবারের এই কাজ খুবই প্রশংসনীয়। আর ওনাদের এই কাজ অনেককে অ’নুপ্রেরণা দেবে। ০.২৬ প্র’তি মি’লিয়ন হিসেবে ভা’রতে অ’ঙ্গ দানের হার খুবই কম। অ’ঙ্গের কারণে প্র’তি বছর ৫ লক্ষ ভা’রতীয় প্রা’ণ হারান।”
Share