তামিমা স’ম্পর্কে এবার চা’ঞ্চল্যকর ত’থ্য দিল তার মেয়ে তুবা নিজেই

ক্রিকেটার নাসির হোসেনের নববিবাহিত স্ত্রী তামিমা সুলতানা তাম্মি প্রথম ঘরের মেয়ের কোনো খোঁ’জখবরই নিতেন না। আর এমনটা জানিয়েছে তার ও রাকিবের শি’শুক’ন্যা রাফিয়া হাসান তুবা নিজেই।

তুবা জানিয়েছে, মা কখনই তার তেমন একটা খোঁ’জখবর নিতেন না। মায়ের বিয়ের খবরও সে জেনেছে টেলিভিশনে দেখে। বাবা রাকিব হোসেন জোর করে তুবাকে তাম্মির মায়ের বাসা থেকে নিয়ে এসেছে বলে তাম্মি যে অ’ভিযোগ করেছে- সেটাও মি’থ্যা বলে জানিয়েছে তুবা।

ওই বাড়িতে নানি তাকে মা’রধ’র করত অ’ভিযোগ করে তুবা জানায়, নিজের ইচ্ছাতেই বাবার স’ঙ্গে দাদি বাড়ি চলে এসেছি। এখানেই আমা’র জ’ন্মদিন পালন হয়েছে। তাছাড়া এই বাড়ির সবাই আমাকে অনেক ভালোবাসে।মা আগেও ভালোবাসত না আর এখন তো সে অন্য আরেকজনকে বিয়ে করেছে। সংবাদ সম্মেলনে এবং বিভিন্ন গ’ণমাধ্যমে দেয়া বক্তব্যে রাকিবের ঘরে জ’ন্ম নেয়া তাম্মির শি’শুক’ন্যা ৮ বছরের রাফিয়া হাসান তুবাকে জো’র করে তাম্মির বাসা থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে অ’ভিযোগ করেছেন তাম্মি।

তবে সেই অ’ভিযোগ সত্য নয় বলে জানিয়েছে শি’শু তুবা। বাসায় তাম্মির মা তাকে মা’রধ’র করতো বলে অ’ভিযোগ তুবার। রেকর্ডকৃত বক্তব্যে তুবা জানায়, তার বাবা রাকিবকে দেখতে পারত না তাম্মির মা।তাকেও কারণে-অকারণে চ’ড়-থা’প্পড় দিত। বাসায় সারাক্ষ’ণ ধ’মকের ওপর রাখত তাকে নানি। একটু এদিক-সেদিক হলেই রা’গারা’গি আর গা’লাগা’লি করত। এ কারণে সে নিজের ইচ্ছায় বাবার স’ঙ্গে দাদির কাছে চলে আসে।

বাবা তাকে অনেক ভালোবাসে উল্লেখ করে তুবা জানায়, মা আমাকে কখনই তেমন একটা ভালোবাসতো না। আদরও করতো না। অ’ধিকাংশ সময় সে বাসার বাইরে থাকত। নিজে থেকে কখনো আমায় ফোন দিত না। আমি ফোন দিলে ব্যস্ত আছি বা প্লেনে আছি বলে লাইন কেটে দিত। বাবা দাদি দাদা চাচ্চু আমায় অনেক ভালোবাসে।

কা’ন্নাজ’ড়িত কণ্ঠে তুবা বলে- মা এখন আর আমায় ফোন দেয় না। আমা’র স’ঙ্গে কথাও বলে না। মা অনেক পচা হয়ে গেছে। সে আরেকজনকে বিয়ে করেছে। আপনারা আমা’র মাকে এনে দিন। আমি মা আর বাবাকে নিয়ে একস’ঙ্গে থাকব।

Related Articles

Back to top button