এবার নি’ষ্পা;প মে’য়ের চ;রি;ত্র নিয়ে কেঁ’দে কেঁ’দে যা বললেন আনুশকার মা

তা’রা প্র;ত্যে;কেই হাস;পাতা’লে বসা’ ছিল। এ সময় আ;মি ফা;রদি;নকে ব;লি, আমা’র মে’য়ে কো;চিং;য়ে গি;য়েছে। তোমা’র স;ঙ্গে কেন? তখন’ ফার;দিন জানায়, আম’রা নিয়ে গি;য়ে;ছিলাম আনুশ;কাকে। এ সময় আম’রা চার;জ;নই ছিলাম।
এখন ব’লছে ফা;রদিন একা ছিল।ফা;রদি;নের ম;ধ্যে কোনো অনু;;শোচনা বা ভ;য়-ভী’;তি ছিল না। তাদের চার বন্ধু;কে থা’;নায় বসে বিরি;য়ানি খাও;য়ানো হয়েছে। তা;দের কো;নো ওষু;ধ লা;গবে কি-না জান;তে চাও;য়া হয় তখন। এ সময় তাদের ই;চ্ছা;নুযায়ী মা;’ম;লা সাজানো হয়। তখন আ;মা’র স্বা;মী মে’য়ের শো;কে বারবার চে;তনা হা;রিয়ে ফে;লছিলেন। আমি মা’;ম;লার বা;দী হতে চেয়ে;লাম। কি;ন্তু দে;য়নি।
আমি একটু শ;ক্ত সা;ম’র্থ্য হওয়াতে আ;মাকে কোনো কথা বলার সু;যোগ দেয়নি। মা’ম;লায় কি লে;খা হয়ে;ছে সেটা পড়ার মতো হুঁ;শ ছিল না। তখন আনু;শ;কার বাবার কাছ থেকে স্বাক্ষর নিয়ে নেয়। ফার;দি;ন স্বী;কা;রোক্তির নামে যে মি;থ্যা;চার করছে- এটা কো;নো ভাবেই সঠি;ক নয়।ইতি;মধ্যে জেনেছি, ফার;দি;নের সঙ্গে থাকা তিন ব;ন্ধু”ই প্রভাব”শা;লী পরিবা”রের। তারা সংশ্লিষ্ট থা”;না”কে ম্যা”নেজ করার চেষ্টা করেছে। ফা;র;দিন তো বাঁ”চা”রই; চে;”ষ্টা করবে।
এত বড় জ;ঘ;ন্য কাজ যে করতে পারে তার পক্ষে এই মি;থ্যা;চার করা; অ;সম্ভ;ব কি;ছু নয়।এখন প্রধা;নম;ন্ত্রীর কাছে আমা;’র একটি;ই আ;বেদন, এত জ;ঘ;ন্যতম কাজ, অ;মানবিক নি’;র্যা;;তন করে একটি নি;ষ্পাপ কি’শো;রী;কে হ;ত্যা;য় অ’ভিযু’ক্ত ফারদি;নের দ্রু;ত;তম স;ময়ে;র মধ্যে কঠিনতম বি;চার দাবি করছি।
ভবি;ষ্য;তে এর;ক;ম অন্যা;য় যেন আর কেউ করতে সা;হ;স না পায় সু;ষ্ঠু বি;চা;রের মা;ধ্যমে সেই দৃ;;ষ্টান্ত স্থা;পন ক;রার দা;বি জা;নাচ্ছি। এই ঘট;নার স;ঙ্গে অন্য যা;রা জ;’ড়িত তাদে;র স;কলের শা’স্তি দাবি করছি।তিনি ব;লেন, কারণ একজ;নের সঙ্গে প্রে’;মে;র স’ম্প;র্ক থা;কলে এক;টি মে’য়ে;র প্রা’ণ এভা;বে যাওয়ার কথা নয়। বাকি তি;নজন খা’;;রাপ ছে;’লে;টারই (ফারদি;ন) বন্ধু। এ বিষ;য়ে; আম;’রা প্রশা;স;নের পক্ষ থেকে কো;নো ধর;নের; সহ;যো;গিতা পা;চ্ছি না।