দিহান-আনুশকার ম্যাসেঞ্জারে চ্যাট ফাঁস,চা;ঞ্চল্যকর’ তথ্য পেল পু’লিশ

রাজধানীর কলাবাগানের ডলফিন গলি এলাকায় ধানমন্ডির মাস্টা’র’মাইন্ড স্কুলের এক শি’ক্ষার্থী’কে পর অ’ভিযো’গ পাওয়া গেছে তার বয়’ফ্রে’ন্ড ফা’রদিন ইফতেখার দিহান ও তিন ‘সহ’পাঠী’র বি’রু;দ্ধে।বৃহস্পতিবার রাজধানীর কলাবাগান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নি’;হ;ত ওই তরুণী (১৭) ও লেভেলের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার নাম আ;নুশকাহ নূর আমিন।ডলফিন গ;লির বা;সায় ফারদিন, তার বড় ভাই, গ্রা;মের দূর স’ম্প;র্কের এক চাচাতো ভাই থাকেন। এবং তার বাবা আরে;ক ভা;ইকে নিয়ে

গ্রামের বাড়ি রাজশাহীতে থাকেন। তিনি অবসরপ্রাপ্ত জে’লা রেজিস্ট্রার। ফারদিনের নানা অসু;স্থ হওয়ায় ঘটনার দিন তার মা নানাকে দেখতে বগুড়ায় যান।তাই আগের দিন মুঠোফোন ম্যাসেঞ্জারে চ্যাট করার সময় ফারদিন আ;নুশকাকে জানায় তার বাসা খালি থাকবে। চাইলে সে আসতে পারে।ফারদিন জানিয়েছে, আনু;কা বেলা সাড়ে ১১টায় তার মা’কে ফারদিনের বাসায় যাওয়ার কথা জানিয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। এ সময় তিনি আনুশ;কাকে দুপুরের খাবার কিনে দেয়ার কথা বললেও তারা নেয়নি।

পরবর্তীতে ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরের মেট্রো শপিংমলের কাছ থেকে আ;শকাকে সঙ্গে নিয়ে ফারদিন কলা;বাগান মোড়ে লাজফার্মা’র কাছে রেখে সে একা বাসায় প্রবেশ করে।এ সময় আ;নুশ;কাকে জানায়, বাসায় ঢুকে ফোন দিলে সে যেনবাসায় যায়। আনুশ;কা পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সে ভাবেই ফারদিনদের ফাঁকা ফ্ল্যা;টে কোনো প্রকার বা;ধা ছাড়াই প্রবেশ করে।

আ;নুশকার সঙ্গে তার দৈ;হি;ক স’ম্পর্কের পরিকল্পনা আগে থেকেই করে রেখেছিলো ফারদিন। কিন্তু আনু;শকা জাতো তারা বাসায় গিয়ে কিছুক্ষণ গল্প করে পরবর্তীতে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ফারদিনের ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে যাবে। কিন্তু বাসায় যাওয়ার পরে কথা বলার এক পর্যায়ে ফারদিন আ;নুশকা;র সঙ্গে শা;রী;রি;ক স’;ম্প;র্ক করেহঠাৎ দুপুর ১টা ২৫ মিনিটের দিকে দিহান আমাকে ফোন দিয়ে কাঁ;দো কাঁদো স্ব;রে কথা বলে।

জীবনে ওকে আমি কখনও কা’ন্না করতে দেখিনি। ফোন দিয়ে বলে, ‘ভাইয়া বাসায় বান্ধ;বীকে নিয়ে এসেছিলাম। অ’জ্ঞান হয়ে গেছে। হাসপাতা’লে নিয়ে যাচ্ছি। তুমি আসো, তুমি ছাড়া আমাকে কেউ বাঁ’চাতে পারবে না।’দিহানের ভাই আরও বলেন, আমি ভ;য় পেয়ে যাই। তখনই আ;মা’র কর্মস্থল থেকে বের হয়ে এসেছি।

দিহা;ন বারবার ফোন দিচ্ছে ‘ভাই;য়া তুমি দ্রুত আ;সো।’ পরে দুপুর ১টা ৫০-এর দিকে আবা;র ফোন করে। তখনবলে, ‘ভাই;য়া ও তো মা’রা গে;ছে’। তখন আমি বলি, ‘কে মা’রা গেল ঠি;কঠাক মতো বলো’। দিহান বলে, ‘তুমি হাসপাতা’লে চলে আ;সো দ্রুত।’

Related Articles

Back to top button