অনুশকার স’ঙ্গে ছেলের এই ক’র্ম’কান্ড নিয়ে এবার মুখ খুল’লেন দিহানের বাবা
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার রাতুগ্রাম গ্রামের আবদুর রউফ সরকার। তার তিন ছেলের মধ্যে দিহান সবার ছোট। অবসরপ্রাপ্ত আব্দুর রউফ ছিলেন জেলা-রেজিস্ট্রার। এ বাড়ি ছাড়াও জেলার বাগমারা উপজেলার
তাহেরপুরে তাদের আরও একটি বাড়ি আছে। রাজশাহী শহরেও আছে দুটি বাড়ি। এর একটি সাগরপাড়া এলাকায়। আরেকটি বাড়ি মহানগরীর পদ্মা আবাসিক এলাকায়। ঢাকায়ও রয়েছে ফ্ল্যাট।
স্থানীয়রা জানান বড় ছেলে সুপ্তকে নিয়ে আবদুর রউফ সরকার গ্রামে থাকেন। আর মা সানজিদা সরকার শিল্পীর সঙ্গে দিহান ও তার মেজ ভাই নিলয় ঢাকায় থাকেন। নিলয় একটি ব্যাংকে চাকরি করেন। ছোটবেলা থেকেই দিহান রাজধানী ঢাকায় থাকেন। তাই তার সম্পর্কে গ্রামের মানুষের ধারণা কম।
কেউ কেউ বিশ্বাসই করতে চায় না দিহান এমন জঘন্যতম কাজ করতে পারে তবে তারা এও মনে করেন যে ঘটনাটি যদি প্রমাণিত হয় তবে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া দরকার।
দিহানের চাচাতো ভাই কবির জানান, আমার চাচা রউফ সরকার গ্রামের বিভিন্ন দিক সেবা;মূলক কাজে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। কিন্তু পত্রপত্রিকাতে তার বড় ছেলের বিষয়ে যা লেখা হয়েছে তা ভিত্তিহিন। তবে ছোট ছেলের বি;ষয়ে তারা সত্যিই জানেন না কি ঘটেছে। বিষয়টি খতি;য়ে দেখার কথাও তিনি বলেছেন।
দিহানের ভাই আরও বলেন, আমি ভয় পেয়ে যাই। তখ;নই আমার কর্মস্থল থেকে বের হয়ে এসে;ছি। দি;হান বারবার ফোন দিচ্ছে ‘ভাইয়া তুমি দ্রুত আসো।’ পরে দু;পুর ১টা ৫০-এর দিকে আবার ফোন করে। তখন বলে, ‘ভাইয়া ও তো মা;রা গেছে’। তখন আমি বলি, ‘কে মারা গেল ঠিকঠাক মতো বলো’। দিহান বলে, ‘তুমি হাসপাতালে চলে আসো দ্রুত।’